মসজিদটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সুদানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত 'মুহাম্মাদ হামাদ আল জুনাইবি' বক্তৃতা পেশ করেন। তিনি তার বক্তৃতায় সকল প্রকার সহিংসতা এড়িয়ে চলার প্রতি গুরুত্বারোপ করেন।
এছাড়াও তিনি বলেন: আমিরাতের 'আল-ফজর' দাতব্য প্রতিষ্ঠানের প্রচেষ্টায় এ পর্যন্ত ৩০০টি মসজিদ নির্মিত হয়েছে। খার্তুমের বৃহত্তম মসজিদটি এই শহরের জন্য একটি জ্ঞানের প্রতীক। এই মসজিদে ধর্মীয় তাবলীগ, প্রকাশনালয়, জ্ঞান বিকাশ এবং কুরআন হেফজ প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সুদানের খার্তুম প্রদেশের সংস্কৃতি ও বিজ্ঞাপন সুপ্রিম কাউন্সিলের চেয়ারম্যান 'জাবের ইদ্রিস আউয়শা' বলেন: আজকের যুবকগণ অনেক চ্যালেঞ্জের সম্মুখে অবস্থান করছে। যেমন: চরমপন্থা, ধর্মীয় গোঁড়ামি এবং ড্রাগস সহ অন্যান্য চ্যালেঞ্জের সম্মুখে রয়েছে। এসকল সমস্যার সমাধানের উত্তম পথ হচ্ছে মসজিদ।
তিনি যুবকদের মধ্যে ভালবাসা, মোহাব্বত এবং সহনশীলতার মূল্যবোধ প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ প্রতি গুরুত্বারোপ করেন।
আমিরাতের 'আল-ফজর' দাতব্য প্রতিষ্ঠানের প্রচেষ্টায় সুদানের বিভিন্ন প্রদেশের ৩৮ মসজিদ নির্মিত হয়েছে। এসকল মসজিদ নির্মাণ করার জন্য সংস্কৃতি ও বিজ্ঞাপন সুপ্রিম কাউন্সিলের চেয়ারম্যান 'জাবের ইদ্রিস আউয়শা' উক্ত দাতব্য প্রতিষ্ঠানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।